ঢাকা , সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫ , ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতি স্থবির হবে না-অর্থ উপদেষ্টা কমলাপুর রেলস্টেশনে যাত্রীদের ভিড় ঘরমুখো মানুষের ঢল শেরপুরে পাটচাষি সমাবেশ অনুষ্ঠিত বিরলে মতিউর রহমানের মডেল কৃষি বাড়ি দেখতে আসছেন অনেকে কলারোয়ায় তিন ‘স’ মিলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা কুড়িগ্রামে কেজিতে বিক্রি হচ্ছে জীবন্ত গরু-ছাগল সিরাজগঞ্জে সেপটিক ট্যাংক থেকে শিশুর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার নেত্রকোনা সীমান্ত দিয়ে ৩২ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১ জন ক্রিমিয়া রেলসেতুতে ১১০০ কেজি বিস্ফোরক দিয়ে হামলা যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান ইরানের সুদানে গৃহযুদ্ধের কারণে দেশ ছেড়েছেন ৪০ লাখ মানুষ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ৩৬ জনের মৃত্যু মার্কিন অভিনেতা জোনাথন জসকে গুলি করে হত্যা রোমান্টিক সময় কাটাচ্ছেন তাহসান-রোজা দম্পতি কাঁধে কাঁধ মেলালেন শাকিব-নিশো চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পেলো তাণ্ডব ‘অপারেশন সিঁদুর’ কল্যাণ জয় পেয়েছে বেঙ্গালুরুর!
১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি

গাইবান্ধায় যমুনা নদীর ডানতীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ বন্ধ

  • আপলোড সময় : ২৬-০৮-২০২৪ ১২:২৮:২০ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৬-০৮-২০২৪ ১২:২৮:২০ পূর্বাহ্ন
গাইবান্ধায় যমুনা নদীর ডানতীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ বন্ধ
গাইবান্ধা থেকে মিলন খন্দকার
গাইবান্ধায় যমুনা নদীর ডানতীরের ভাঙন হতে ফুলছড়ি উপজেলার কাতলামারী এবং সাঘাটা উপজেলার গোবিন্দী, হলদিয়া ও মুন্সিরহাট এলাকা রক্ষা প্রকল্পে চাঁদাবাজির অভিযোগ করেছেন সাঘাটা ইউপি চেয়ারম্যান। ফলে চলমান এ প্রকল্পটির কাজ বন্ধ হয়ে গেছে।
তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদী বেষ্টিত গাইবান্ধার চার উপজেলা ভাঙন প্রবণ হওয়ায় সরকার যমুনা নদীর ডানতীরের ভাঙন হতে ফুলছড়ি উপজেলার কাতলামারী এবং সাঘাটা উপজেলার গোবিন্দী, হলদিয়া ও মুন্সিরহাট এলাকা রক্ষা প্রকল্প গ্রহণ করে। ঢাকার হাসান ব্রাদার্স ও বিজে কনস্ট্রাকশন প্রকল্পটির ঠিকাদার হিসেবে দায়িত্ব পেয়ে কাজ শুরু করে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষে কাজটি সুষ্ঠুভাবে তদারকি ও দেখভালের জন্য স্থানীয় প্রতিনিধি হিসেবে ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন সুইটকে দায়িত্ব দেয়া হয়। তার তদারকিতে প্রকল্পের কাজ দ্রুতগতিতে চলছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আলমগীর হোসেন, আলতামাস আহম্মেদ সোহাগ, আনোয়ার হোসেন, গোলাম হোসেন, বেকো, বিপুলসহ চিহ্নিত চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের একটি গ্রুপ গত ২০ আগস্ট মুন্সিরহাট প্রকল্প এলাকায় এসে শ্রমিকদের কাজ বন্ধ করে দেয়। এ সময় তারা ১০ লাখ টাকা চাঁদা অথবা কাজের অর্ধেক ছেড়ে দেওয়ার দাবি করে বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেয়। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান সুইট ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের পরামর্শে মামলা করার প্রস্তুতি নেন। এতে সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজরা আরও ক্ষিপ্ত হয়ে তার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়।
শনিবার সাঘাটার নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলন ডেকে চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন সুইট গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে এসব অভিযোগ করেন। এ সময় সন্ত্রাসী চাঁদাবাজদের বিচার দাবি করে তিনি বলেন, বিগত সময়ে যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে গেছে, তারাই তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে এসব অপপ্রচার ও হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। তিনি প্রকল্পের কাজ সুষ্ঠুভাবে শেষ করতে প্রশাসনের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য